পাচারে ফোকলা দেশের অর্থনীতি। প্রবাসীরা ঘামঝরা কষ্টের আয় দেশে পাঠান ঠিকই, কিন্তু সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে চুরি ও লুটপাট করে দেশের টাকায় বিদেশে বিলাসী জীবন যাপন করেন ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ লুটেরারা। অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার বদলে এই পাচারকারীচক্র দেশ থেকে অন্তত ১৭ লাখ
নভেম্বর মাসের প্রথম ১৬ দিনে দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ১২৫ কোটি ৫১ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৪১ কোটি ৪৭ লাখ ৭৯ হাজার ২০০ টাকা (প্রতি ডলার ১১৯ টাকা ৮৪ পয়সা
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার দেশের ব্যাংকগুলোকে নিঃশেষ করে দিয়ে গেছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানগুলোই ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। অনেক প্রকল্প করা হয়েছে, ফিজিবিলিটি টেস্ট করা হয়নি। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর মহাখালীতে ‘পলিসি ডায়ালগ অন ফিন্যানসিয়াল অ্যান্ড
অনলাইনের মাধ্যমে আয়কর পরিশোধের ক্ষেত্রে চার্জ নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে ই-রিটার্ন দিতে করদাতারা ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে চার্জ পরিশোধ করতে পারবেন। বুধবার (১৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস্ ডিপার্টমেন্ট বা পিএসডি থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংক, এমএফএস,
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ৫ আগস্টের পরবর্তী সময়ে প্রায় ৩০০টি অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে। পাশাপাশি গত ১৬ বছরে দেশের বাইরে পাচারকৃত অর্থ চিহ্নিত করার কাজ
No Comments ↓